কুষ্টিয়া জেলা ছাত্রলীগের একনিষ্ঠ কর্মী ইন্তাদুল হক পাপ্পু (২২) গত দুই মাস আগে নবাব সিরাজউদ্দৌলা সড়কের আইল্যান্ড জুড়ে সূর্যমুখী ফুলের বীজ বপন করেন যা বড় হয়ে ফুল ফুটতে শুরু করেছে। সূর্যমুখী ফুলের জন্য রাস্তাটি সৌন্দর্য বাড়িয়েছে, এছাড়া প্রাকৃতিক পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষার্থে সহযোগিতা করছে এই ফুল গাছগুলো। সারি সারি সূর্যমুখী ফুলের হলুদ রঙে মন ছুঁয়ে যাচ্ছে চলাচল রতপথচারী ও ব্যবসায়ীদের। রাতে যেমন আইল্যান্ডের আলোতে রাস্তাটিকে আলোকিত করে ঠিক তেমনি দিনের বেলায় সূর্যমুখী ফুলের হলুদ রঙে সৌন্দর্যটা বহুগুণ বাড়িয়ে দেয়।
এন.এস রোড দিয়ে চলাচল রত এক পথচারী জানান প্রতিদিন আমি এ রাস্তা দিয়ে অফিস যাই সূর্যমুখী ফুল গুলো ফুটে থাকে যা দেখে অনেক ভালো লাগে।
কুষ্টিয়া সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি স্বপন হোসেন বলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে উৎসর্গ করে ছাত্রলীগ কর্মী পাপ্পু যে সূর্যমুখী ফুল গাছ লাগিয়েছে এর থেকে বোঝা যায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর প্রতি তার কতটা ভালোবাসা রয়েছে। কুষ্টিয়া জেলা ছাত্রলীগ কর্মী পাপ্পুর প্রতি রইলো ভালোবাসা।
কুষ্টিয়া জেলা ছাত্রলীগ কর্মী ইন্তাদুল হক পাপ্পু জানান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে উৎসর্গ করে সূর্যমুখী ফুলের বীজ বপন করেছিলাম এন.এস রোডে যা আজ ফুল ফুটে রাস্তাটির সৌন্দর্য বাড়িয়েছে। কুষ্টিয়া পৌরসভা কর্তৃপক্ষকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি সূর্যমুখী ফুলগুলোর সঠিক পরিচর্যা করার জন্য, আগামীতেও আমার এ ধরনের উদ্যোগ অব্যাহত থাকবে।
উল্লেখ্য সামাজিক ভারসাম্য রক্ষার্থে নিয়মিত গাছ লাগানোর কর্মসূচি অব্যাহত রেখেছেন এই ছাত্রলীগ কর্মী।