কুষ্টিয়া দৌলতপুরে দুটি ইউনিয়ন রামকৃষ্ণপুর ও চিলমারি পদ্মা নদীর ওপারে অবস্থিত।
দুই ইউনিয়নে প্রায় ৫০ হাজার লোকের বসবাস। প্রতি বছরের ন্যায় এবছর ও পদ্মা নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে এ বছর পানি হঠাৎ বৃদ্ধি পাওয়ার ফলে মানুষের আবাদি জমির ফসল পাট, ধান সহ বিভিন্ন ফসল বন্যার পানির নিচে তলিয়ে গেছে তাতে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে সাধারণ মানুষের। তাছাড়াও বন্যা কারনে খাবার পানি ও খাবারের সংকট দেখা দিয়েছে।
শুক্রবার সকাল ১০ টা থেকে দিনভর কুষ্টিয়া ১ দৌলতপুর আসনের সংসদসদস্য আ কা ম সরওয়ার জাহান বাদশাহ্ বন্যা কবলিত এলাকা পরিদর্শন করেন , উপজেলা চেয়ারম্যান এজাজ আহমেদ মামুন, উপজেলা নির্বাহী অফিসার শারমিন আক্তার, সহকারী কমিশনার ভূমি আফরোজ শাহীন খশরু, উপজেলা ভাইস-চেয়ারম্যান সাক্কির আহমেদ, সোনালী খাতুন আলেয়া সহ বিভিন্ন ইউনিয়ন চেয়ারম্যান পরিদরর্শন কালে সফোর সঙ্গী ছিলেন।
এ সময় এমপি বাদশা বন্যা কবলিত মানুষকে আশ্বস্ত করেন বন্যা যাতে কোন মানুষ খাবারে কষ্ট না হয় সে জন্য অতি দূত শুকনা খাবারের ব্যবস্থা করবেন। এ সময় তিনি আর বলেন চর অঞ্চলের রাস্তা ঘাটের ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে ফলে মানুষের যাতায়াত ব্যবস্থা ও উন্নয়ন হয়েছে। তবে হঠাৎ বন্যার পানি বৃদ্ধির ফলে পানির শ্রত বেশি তাই অনেক রাস্তা ঘাট ভেঙ্গে গেছে বন্যা পানি নেমে গেলে অতিদ্রুত চর বাসির চলাচলের জন্য রাস্তাঘাট মেরামত করা হবে।