মঙ্গলবার, ১১ নভেম্বর ২০২৫, ১১:২৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম
শিরোনাম
উপাচার্য নিয়োগে কালক্ষেপণ প্রতিবাদে ইবিতে মহাসড়ক অবরোধ রেলস্টেশনে কেটে গেল মা-মেয়ের ৫৪ বছর কুষ্টিয়ায় শ্যামলী পরিবহনের বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত কুষ্টিয়ায় বিএনপির অভিযোগ বক্সে বিএনপি নেতা, সরকারি কর্মকর্তা ও সাংবাদিকের নামে অভিযোগ তরুণকে পেটালেন ইউএনও, ভিডিও ভাইরাল সারজিস আলমের বিরুদ্ধে মামলা করলেন,বিএনপি নেতা। জয় বাংলা স্লোগানে শিবচরে বিএনপির ওপর হামলা, আহত ২০ মামলা পরিচালনায় সম্পৃক্তদের ভয়াবহ পরিণতির হুমকি শেখ হাসিনার আগামী নির্বাচন খুব সহজ হবে না: তারেক রহমান হত্যার আগে আল জাজিরা সাংবাদিকের শেষ বার্তা আগামী নির্বাচন নিয়ে দ্বিধায় প্রায় অর্ধেক ভোটার

মেয়ের সরকারি চাকরিতে প্রক্সি দিচ্ছেন বাবা ,ভারমারা কুষ্টিয়া।

নিজস্ব প্রতিবেদক / ৫৫২ বার পড়া হয়েছে
আপডেট টাইম : সোমবার, ৯ আগস্ট, ২০২১, ১০:৪১ পূর্বাহ্ন

দুর্বার বাংলা ২৪// নাম সিনথিয়া রহমান রিয়া। তবে সবাই তাকে চেনেন ‘রিয়া’ নামে। চাকুরি করেন কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা উপজেলা পরিষদের অফিস সহায়ক পদে। সিনথিয়া রহমান রিয়া অফিস সহায়ক হিসেবে সরকারী দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মচারী হলেও তার কর্মস্থলে দায়িত্ব পালন করেন না। নিয়মিত তার হয়ে প্রক্সি দিচ্ছেন তারই পিতা প্রিন্স রহমান। সিনথিয়া রহমান রিয়া চাকুরি পাওয়ার পর থেকে প্রায় তিনবছর ধরে নিয়ম বহির্ভূতভাবে এমন কাজ করে আসছেন। তবে কর্মস্থলে না গিয়েও প্রতিদিনের হাজির খাতায় সাক্ষর একদিনেই বাড়িতে বসে ঠিকই করেন তিনি। নিজ কর্মস্থলে না থেকেও বেতন তুলতে ভুলেন না। বিষয়টি নিয়ে অনেকের ক্ষোভ থাকলেও উপজেলা পরিষদের কর্মকর্তাদের স্নেহধন্য হওয়ায় কেই মুখ খুলতে সাহস পান না।

অফিস সূত্রে জানা গেছে,চাকুরিতে যোগদানের পর থেকেই সিনথিয়া রহমান রিয়াকে অফিসে দেখা যায়নি। ওই চাকুরিতে তার পরিবর্তে প্রকাশ্যে র্দীঘ ৩ বছর ধরে তার পিতা প্রিন্স রহমান প্রক্সি দিয়ে যাচ্ছেন। এ ঘটনায় ক্ষুব্ধ অফিসের অন্যান্য কর্মচারীরা। প্রক্সি দেওয়ার কয়েকটি
ভিডিও ফুটেজ এই প্রতিবেদকের কাছে সংরক্ষণ রয়েছে।

এ ব্যাপারে সিনথিয়া রহমান রিয়ার সঙ্গে একাধিকবার মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি কলটি রিসিভ করেননি।

এ বিষয়ে সিনথিয়া রহমান রিয়ার পিতা প্রিন্সের সঙ্গে কথা হলে তিনি বিষয়টি স্বীকার করে বলেন,আমি এখানে সহযোগিতা করছি মাত্র।এরপর আর করবো না।

ভেড়ামারা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হাজী আক্তারুজ্জামান
মিঠু বলেন,কে চাকরি করেন আমি জানি না। তবে প্রিন্স নামে একজন আছে এটা জানি। মহিলা কর্মচারী আছে এটা আমার জানা নেই।

ভেড়ামারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা দীনেশ সরকার বিষয়টি স্বীকার করে বলেন,বিষয়টি জানার পর আমি আজকেই উনাকে ডেকে বলে দিয়েছি। এটা করার সুযোগ নেই। তবে তার বিরুদ্ধে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।


এ জাতীয় আরো খবর ....
এক ক্লিকে বিভাগের খবর
Translate »
Translate »