শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ০৬:৪৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম
শিরোনাম
ভোট গ্রহনে অনিয়ন হলে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের চাকুরী থাকবে না… নির্বাচন কমিশনার সাতক্ষীরা পৌর এলাকায় সুপেয় পানি সরবরাহ নিশ্চিত ও বর্ধিত পানির বিল প্রত্যাহারের দাবীতে গণঅবস্থান কর্মসূচী গাবুরা ইউনিয়ন জলবায়ু সহনশীল ফোরামের অর্ধবার্ষিক সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত শ্যামনগরে আমন মৌসুমে ১১৪৮০ কেজি ধানবীজ ও ৯১৮৪ কেজি সার বিতরণ করেছে লিডার্স ব্যাঙ সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধিতে সাইক্লিং রবিবার থেকে শুরু হচ্ছে এসএসসি, দাখিল ও সমমানের পরীক্ষা ঝিনাইদহে বর্নাঢ্য আয়োজনে জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস পালিত কুষ্টিয়ায় ভেজাল কসমেটিকস কারখানায় র‍্যাবের অভিযান,দের লক্ষ টাকা জরিমানা হেশেল ঘরে ঘুমন্ত অবস্থায় আগুনে পুড়ে দুই শিশুর মৃত্যু কুষ্টিয়ায় বিএনপির অবস্থান কর্মসূচি

খুলনায় জেলা বিএনপির ইফতার মাহফিলে সংঘর্ষ, আহত ৫

নিজস্ব প্রতিবেদক / ২১৪ বার পড়া হয়েছে
আপডেট টাইম : বুধবার, ২০ এপ্রিল, ২০২২, ৯:২৯ পূর্বাহ্ন

খুলনা জেলা বিএনপির ইফতার মাহফিলে চেয়ারে বসা এবং আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে।

এসময় দুবৃর্ত্তদের দেশীয় অস্ত্রের আঘাতে জেলা যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক নাদিমুজ্জামান জনিসহ ৫ নেতা-কর্মী আহত
হয়েছেন। আহতরা খুলনার একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

জানা যায়, মঙ্গলবার সন্ধ্যায় খুলনা ক্লাবে জেলা বিএনপি ইফতারি মাহফিলের আয়োজন করে। এসময় মূল অনুষ্ঠানস্থলের বাইরে ইফতারির জন্য চেয়ারে বসা এবং আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র নগর ছাত্রদলের সাবেক নেতা কিমিয়া শাহাদাতের সাথে জেলা যুবদলের জনির বাগবিতণ্ডা হয়। এক পর্যায়ে নগর ছাত্রদলের আহ্বায়ক ইশতিয়াক আহমেদ ইস্তির নেতৃত্বে জনির ওপর হামলা করা হলে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়।

এসময় জনিসহ তেরখাদা যুবদলের যুগ্ম সম্পাদক তৌহিদুর রহমান রাজু, দ্বারা, অলিদ এবং সোহাগ গুরুতর আহত হয়। এর আগে অবশ্যই ইস্তিকে মূল অনুষ্ঠানের স্থলে দেখা যায়।

আরও জানা যায়, সংঘর্ষের সময় প্রধান অতিথির বক্তব্য দিচ্ছিলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম মহাসচিব ও ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সভাপতি হাবিব উন নবী খান সোহেল।

পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে বিএনপি ও যুবদলের নেতাকর্মীরা আহতের দ্রুত হাসপাতালে পাঠিয়ে দেন।

এ বিষয়ে নগর ছাত্রদলের আহবায়ক ইশতিয়াক আহমেদ ইস্তি যুগান্তরকে জানান, আমি খুলনা ক্লাবের ইফতারিতেই ছিলাম না। নতুন রাস্তার মোড়ের আলফালা জামে মসজিদে ছাত্রদলের একটি ইফতারির আয়োজনে ছিলাম। আমার কোন অনুসারীও এই হামলার সাথে
জড়িত নয়। রাজনৈতিক গ্রুপিংয়ের কারণে আমার নামে অপপ্রচার করা হচ্ছে।

জেলা যুবদলের সভাপতি এস এম শামীম কবির যুগান্তরকে বলেন, যুবদলের ৫জন নেতা-কর্মী আহত হয়েছে। কারা এই হামলা চালিয়েছে সেটা চিহ্নিত করে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। শুনেছি শাহাদাতের সাথে জনির বাগবিতণ্ডা হয়েছিল। তবে বিস্তারিত এখনও জানতে পারেনি।

জেলা বিএনপির আহবায়ক আমীর এজাজ খান যুগান্তরকে জানান, যুবদল নেতা জনির অবস্থা আশংকাজনক। সে বর্তমানে খুলনা সিটি
মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে। ইফতারির অনুষ্ঠানে এমন ঘটনা অপ্রত্যাশিত। হামলাকারীদের চিহ্নিত করার জন্য তদন্ত শুরু করা হচ্ছে। জনির বুকে মারাত্মকভাবে জখম করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, ইফতারির অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির তথ্য বিষয়ক সম্পাদক আজিজুল বারী হেলাল, বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য সাহারুজ্জামান মোর্ত্তজা, খুলনা মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক ও কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য
অ্যাড. শফিকুল আলম মনা, সদস্য সচিব শফিকুল আলম তুহিন, নগরের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক তরিকুল ইসলাম জহির, খুলনা জেলা বিএনপির সদস্য সচিব এস এম মনিরুল হাসান বাপ্পী প্রমুখ।

সূত্রঃ যুগান্তর


এ জাতীয় আরো খবর ....
এক ক্লিকে বিভাগের খবর
Translate »
error: Content is protected !!
Translate »
error: Content is protected !!