মোঃ লিটন (১৯), পিতা-শফি, গ্রামের বাড়ী দৌলতপুর থানার ঝাউদিয়ায়, ভেড়ামারা প্রফেসর পাড়ায় ভাড়ায় থাকতেন, লিটন ভেড়ামারা কলেজের উচ্চমাধ্যমি ২য় বর্ষের একর মেধাবী ছাত্র ছিলেন।
লিটন আর ১০/১২ জন ছাত্রের মতোই একজন মেধাবী ছাত্র ছিলেন, পড়াশোনায় বেশ মনোযোগী ও মেধাবী, লিটন ও তার মা প্রফেসর পাড়ায় একটি বাসায় ভাড়া থাকতেন, লিটন এর মাতা ব্যাক্তিগত কাজের জন্য অন্যত্র গিয়েছিলেন এবং লিটনের জন্য গরম ভাত ও মাংশ রান্না করে রেখে গিয়েছিলেন, আর ছেলেক একটু গরম করে খেয়ে নিতে এই বলে মাতা ঘর থেকে বাহির হয়ে যায়।
লিটন এর মাতা কাজ শেষ করে যখন বাড়িতে ফিরে তখন লিটন এর মেইন গেটে ছিটকানি দেওয়া থাকে। লিটন কে ফোন করলে লিটন ফোন ধরেনা বা দরজা ধাক্কালেও কোন সাড়া পাওয়া যায় না। এক পর্যায়ে লিটনের মাতা বাড়ীওয়ালে ফোন করলে বাড়ীওয়ালা আসে এবং আশ-পাশের লোকজন নিয়ে গেট খুলে।
লিটনের বাসার দরজায় কোন ছিটকানি বা কোন ধরনের লক করা ছিল না, লিটন ৫ ফিট একটি ওড়না দিয়ে সিলিং ফ্যানের সাথে ঝুলতে থাকে, ভেড়ামারা থানা কর্তৃক পুলিশ প্রশাসন আসলে লিটনের লাশ সিলিং ফ্যান হতে নিচে নামানো হয়, ততক্ষনে লিটন মৃত্যুবরণ করেন।